print this page

বাংলাদেশে কী নিয়ে আসছে রোহিঙ্গারা

বাংলাদেশে কী নিয়ে আসছে রোহিঙ্গারা 


অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা কয়েকজন রোহিঙ্গা। ছবি : এবিসি
নির্যাতন ও হত্যার পর ভিটেমাটি ছেড়ে দলে দলে রোহিঙ্গারা চলে আসছে বাংলাদেশে। পেছনে ফেলে আসছে কয়েক পুরুষের ভিটেবাড়ি আর হাজারো স্মৃতি। কিন্তু প্রাণ সবার আগে। আর তাই জীবন বাঁচাতে এই আপ্তবাক্য মেনে হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, সেই যৎসামান্য নিয়েই প্রাণ বাঁচাতে ভিনদেশে ছুটছে রোহিঙ্গারা।

পথে কত বিপদ। রাখাইন রাজ্যে পদে পদে সেনাবাহিনীর গুলির ভয়। আর সীমান্তে কী পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় সেই আতঙ্ক তো রয়েছেই। ক্ষুধা, পথশ্রমের ক্লান্তি আর হাজারো অপমানের ভয়। এত কিছুর পরও নিজের কিছু জিনিস সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের সীমান্তে পৌঁছাচ্ছে রোহিঙ্গারা। 

সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ জানিয়েছে, সীমান্ত পাড়ি দিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের অনেকেই সঙ্গে নিয়ে এসেছে জরাজীর্ণ মোবাইল ফোন, মেমোরি কার্ড, এমনকি সেই ফোনে চার্জ দেওয়ার জন্য সোলার প্যানেলও। টর্চলাইট আছে অনেকের কাছে। মোবাইল ও টর্চলাইট বহনে অনেকেই ব্যবহার করছে পলিথিনের ব্যাগ।
পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা বাঁশের ঝুড়িতে করে এনেছে নানা খাবারও। নিজের জমিতে উৎপাদিত সবজি, শুকনো খাবার, মসলা, মরিচ নিয়ে এসেছে তারা। অনেকের কাছেই আছে নিত্যপ্রয়োজনীয় তৈজষ যেমন হাঁড়ি, কলসি ইত্যাদি। 

পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের কজন জানান, পথে অনেকেরই মোবাইল ফোনও কেড়ে রেখে দিয়েছেন সেনাবাহিনী কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। স্থানীয়দের অনেকেও পথে লুটতরাজ চালাচ্ছে। ওই দুর্বৃত্তরা প্রধানত মোবাইলের খোঁজ করে।
অনেক রোহিঙ্গাই এ কারণে মোবাইল হারালেও মোবাইল থেকে মেমোরি কার্ড আলাদা করে লুকিয়ে আনতে পেরেছে। তবে সেই মেমোরি কার্ডে তাদের স্বজনদের ছবি, ভিডিও মুছে ফেলছে। পরিবারের অন্য সদস্যদের খুঁজে বের করতে পারে। 

এছাড়া ঘরহীন এই রোহিঙ্গাদের অনেকের কাছেই দেখা গেছে নানা দলিল-দস্তাবেজ ও অন্যান্য দরকারি কাগজ। জাতীয় পরিচয়পত্রও রয়েছে অনেকের কাছে। আছে বিদ্যালয় ও শিক্ষাগত সনদ। মিয়ানমারে আবার ফিরে গিয়ে নিজেদের জায়গা ফিরে পাওয়ার আশায় তারা জমির দলিল নিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছে এবিসি নিউজ।
দীর্ঘ পথের ক্লান্তি আর বিপদ পাড়ি দিয়েও রোহিঙ্গারা অনেকে নিয়ে এসেছে পোষা হাঁস-মুরগি, পাখি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে মুরগি, হাঁস, রাজহাঁসও। 

কাঁধে বাঁশের দুই পাশে বস্তায় বেঁধে কিংবা বাঁশের ঝুড়িতে করে এসব সামগ্রী নিয়ে এসেছে রোহিঙ্গারা। এদের কেউ এসেছে নদীপথে, আবার কেউ বনজঙ্গলের মধ্য দিয়ে পায়ে হেঁটে পালিয়ে এসেছে।

গত ২৪ আগস্ট রাতে রাখাইন রাজ্যে একসঙ্গে ২৪টি পুলিশ ক্যাম্প ও একটি সেনা আবাসে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। ‘বিদ্রোহী রোহিঙ্গাদের’ সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (এআরএসএ) এই হামলার দায় স্বীকার করে। এ ঘটনার পর মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী নিরস্ত্র রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশুদের ওপর নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে।
মিয়ানমার সরকারের বরাত দিয়ে জাতিসংঘ গত ১ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, মিয়ানমারে সহিংসতা শুরুর পর গত এক সপ্তাহে ৪০০ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৩৭০ জন ‘রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী’, ১৩ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, দুজন সরকারি কর্মকর্তা এবং ১৪ জন সাধারণ নাগরিক।

মিয়ানমার সরকারের আরো দাবি, ‘বিদ্রোহী সন্ত্রাসীরা’ এখন পর্যন্ত রাখাইনের প্রায় দুই হাজার ৬০০ বাড়িঘরে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। তাদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য এখনো রাখাইন রাজ্যে থাকা মুসলিমদের মধ্যে মাইকে প্রচার চালাচ্ছে সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
0 মন্তব্য(গুলি)

মানবিক সংকটে ৩ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী

  মানবিক সংকটে ৩ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী

মাত্র দুই সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে অন্তত ৩ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গা। সোমবার ইন্টার সেক্টর কোঅর্ডিনেশন গ্রুপ (আইএসসিজি) রোহিঙ্গাদের এই সংখ্যার কথা জানিয়েছে।

২০১৬ সালের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে অন্তত ৪ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই অভুক্ত ও মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নৃশংসতায় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।
শরণার্থীদের এই ঢলে ত্রাণ সংস্থা ও স্থানীয় সম্প্রদায়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। রোহিঙ্গাদের সহযোগিতা করতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। অতীতের সহিংসতায় কয়েক লাখ রোহিঙ্গা আগেই বসবাস করছিলেন এখানে।
কক্সবাজারে কর্মরত জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এসব তথ্যের মধ্যে রয়েছে-
  • গত কয়েকদিনের তুলনায় রবিবার বাংলাদেশে প্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের সংখ্যা কমেছে।
  • কুতুপালং অস্থায়ী শিবিরের কাছাকাছি একটি এলাকায় ১৫০০ এক জমি পরিদর্শন করেছেন স্থানীয় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। কুতুপালং/বালুখালি এলাকায় আরও বেশি রোহিঙ্গাদের স্থান দিতে এই জমিতে শরণার্থী শিবির স্থাপনের জন্য বিবেচনা করা হচ্ছে। এরই মধ্যেই অনেক রোহিঙ্গা সেখানে বসবাস শুরু করেছেন।
  •  সোমবার থেকেই স্থানীয় কর্তৃপক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন শুরু করেছে।
  • চাল বিতরণের দ্বিতীয় দিন রবিবার ৩ হাজার ৯৮৯টি পরিবারে চাল বিতরণ করা হয়েছে।
  • চিকিৎসার জন্য প্রেরিত রোহিঙ্গাদের বেশিরভাগই শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ, চামড়ার রোগ ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত।
  • প্রায় ৮৮৩ জন শরণার্থীকে প্রাথমিক মনোচিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
  • রবিবার পর্যন্ত প্রায় আশ্রয়প্রার্থী হিসেবে শরণার্থী শিবিরে ৯২৫  এতিম শিশুকে চিহ্নিত করা হয়েছে।


0 মন্তব্য(গুলি)

মাতৃ-হারা

Image result for রোহিঙ্গাদের নিয়ে কিছু কবিতা










মাতৃ-হারা 


মাগো তুমি আমায় ছেড়ে কোথায় গেলে চলে, 
ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে গেলে কিছু নাহি বলে। 
আমায় ছেড়ে নিঠুর মাগো কেমন করে থাকো, 
আমার কথা একটুও কি মনে পড়ে নাকো ? 

সবাই বলে - গেছ তুমি মরন পারের দেশে, 
সেথায় গেলে আবার কেহ ফিরে নাহি আসে। 
কিসের মায়া সে দেশে মা, সে দেশটি কেমন? 
মা বলে কি ডাকে কেহ আমি ডাকতাম যেমন ! 

কিসের টানে আমায় ছেড়ে সেথায় তুমি গেলে ? 
দুষ্ট বলে আমায় কিগো গেছ তুমি ফেলে ? 
মামার বাড়ী যেতে তুমি – আমি যেতাম সাথে, 
কৈ বারণ তুমি একটুওত করনিকো তাতে ! 

বাবার সাথে থাকবো বলে যদি ধরতেম আড়ি, 
বলতে তুমি “খোকন” ছাড়া থাকতে কিগো পারি? 
স্কুল থেকে আসতে যদি একটু দেরী হতো , 
পথের পানে থাকতে চেয়ে ভাবতে বসে কত? 

একটু যদি অসুখ হতো, একটু সর্দি কাশি, 
সারা রাতি কাটিয়ে দিতে আমার পাশে বসি। 
আমায় ভুলে থাকতে তুমি পাওনা বুঝি ব্যাথা ? 
অনেক খোকন আমার মতন আছে বুঝি সেথা ! 

শত মায়েরে ফাকি দিয়ে যারা সে দেশে গেছে চলি, 
তাদের তুমি কোলে তুলে নিলে নিজের খোকাকে ভুলি ! 
আমি কিন্ত ভুলিনি তোমারে একটি দিনেরও তরে, 
তোমার ছবিটি সদাই আমার থেকে থেকে মনে পড়ে। 

আকাশের ঐ নীল তারাটি সে বুঝি মা তুমি, 
তাইতো রাতে চুপিসারে এসে আমারে যাও চুমি। 
মাঝে মাঝে ঘুমের ঘোরে তোমায় স্বপ্নে দেখি, 
জাগিয়া দেখি তুমি নাই পাশে –সবই মিথ্যা ফাঁকি। 


লিখেছেন : “রুহুল আমীন” 
২৮/১২/১৯৫৫ 
আইডিয়াল প্রেস - নরসিংদী 



0 মন্তব্য(গুলি)

ভালোবাসার মানে

Related image



ভালোবাসার মানে💜


____________________
_______<<<<<________
সিফাত তার বাবা মার আদর এর ছেলে।।যখন যা চেয়েছে তাই পেয়েছে।।কথায় বলে না সোনার চামচ মুখ এ নিয়ে জন্ম নেয়।।।।ওর বেলায় অ ঠিক তাই।।তার বাবা তাকে আদর করে সিফু বলে ডাকতো।।।।সে অনেক ভাল ছাত্র ছিলো।।রেজাল্ট ও অনেক ভাল হোত।।
সব ছেলেদের মত সে ও একটি মেয়েকে ভালবাসত।।।কিন্তু মেয়েটা টাকে পাত্তা ই দিতো না।।।
মেয়েটা কে একদিন প্রপজ করে বোসল।।মেয়েটা তার ভাই কে দিয়ে সিফাত কে অনকে মাইর খাইয়েছিল।।।
তার পর ও সিফাত তাকে ভালবাসত।।তার নাম ছিল নিলা।।
একদিন নিলা তার বাসার লোকদের দিয়ে সিফাত কে অনেক অপমান করায়।।।সিফাত তার পর অনেক ভেঙে পরেছিল।।পরাসুনা ও ঠিক মতো করতো না।।রেজাল্ট এ দিন দিন অনেক খারাপ হয়ে যাচ্ছে তার।।সেই দিক এ সিফাতের কোন খেয়াল নেই।।।সিফাত খুব ভাল গিটার বাজাতো।।।
হটাৎ একদিন.....
.
পড়ন্ত বিকেল.....
সিফাত লেক এর ধারে একটা ব্রেঞ্চ এ বসে আনমনে গিটার বাজাচ্ছে।।।
তার কল্পনা তে একটা গান এর সুর তুলতে চেস্টা করছে।।
.
ঠিক তখন ই....
# আপনি তো অনেক ভাল গিটার বাজাতে পারেন।।
#জি আমাকে বলছেন!
#হ্যে আপনাকে ই বলছি।।
#...................................!
#আমি রিয়া...আপনি?
#আমি সিফাত...
#আমি কি আপনার বন্ধু হতে পারি??
#সিফাত ভাবছে দেখে তো ভালো ঘরের মেয়ে বলে ই মনে হচ্ছে.....বন্ধু বানানো যায়....
#কি ভাবছেন??
#না কিছু না।।।।হ্যে বন্ধু হতে পারেন।।
#ধন্যবাদ।।। আজ আমি আসি।।সন্ধ্যা হয়ে গেছে... বাই....
#বাই.....
.
.
সিফাত ভাবছে চিনি না জানি না.....হটাৎ করে বন্ধু হয়ে গেলো।।। কে এই মেয়ে.....
আর তখন ই আযান দিয়ে দিছে।।।।।সিফাত মনে মনে বলছে আজ আর সুত তুলা হবে না.....ধুর.......
.
.
আইভাবে আস্তে আস্তে সিফাত আর রিয়ার বন্ধুত্ত টা অনেক গারো হয়ে উঠেছে।।।২জন ২জন কে ছাড়া কিছু বুঝে না।।।।
তারা ২জন প্রতিদিন ই অই লেক আর পারে গিয়ে বসে থাকতো।।।।
রিয়া গিটার এর সুর খুব পছন্দ করতো........
এখন সিফাত আর আগের সিফাত নেই।।।অনেক পালটে গেছে।।।।।।
হটাৎ একদিন সিফাত গিটার ছাড়া লেক এর পারে গেছে.......সেটি দেখে রিয়ার কি রাগ......
রিয়াঃগিটার আনো নাই কেন???
সিফুঃকলেজ থেকে সোজা আইখানে আসছি।।।তাই আনতে পারি নাই।।।।
রিয়াঃজাউ এখন ই বাসা থেকে নিয়ে আস।।।তুমি জান না তুমার গিটার এর সুর না সুনলে আমার ভাল লাগে না😒
সিফুঃমাত্র তো আসলাম।।।এখন এ জাইতে হবে??
রিয়াঃহ্যে এখন ই যাউ 😡😡
সিফুঃআজ না আনলে হয় না।।।।
রিয়াঃনা👿
সিফুঃআর কনদিন ই আমন হবে না সত্যি..
রিয়াঃযাউ এইবার এর মতো মাফ করে দিলাম.....আর কখনো যেন এমন না হয়.....
সিফুঃokkkk😁😁😁😁
.
কয়েকদিন পর রিয়ার জন্মদিন..... সিফাত কে ও সেখানে যেতে বলে....
সিফাত ও সঠিক সময় এ সেখানে জায়।।।
সিফুঃhappy birthday রিয়া🎂
রিয়াঃthanks😊
সিফুঃএই নাউ তুমার গিফট...
রিফাঃওওওও.....অনেক সুন্দর একটা ডাইরি।।।
সিফুঃহুম্ম.....এইখানে তুমার মনের কথা গুলা লিখে রাখবা.....তাই দিছি।।।।।
.........
............
রিয়ার বন্ধু রা সিফাত এর কাছে একটা গান সুন্তে চায়।।।।তখন সিয়াত তার নিজের লিখা সপ্নে দেখা রাজকন্না গান টা গায়।।।।
গান সেস হবার সাথে সাথে করতালি তে মুখরিতো হয়ে উঠে ঘর টা।।।।
.
.
.
কিছুদিন পর....
সিফাত লেক এর পাসে বোসে গিটার বাজাচ্ছে।।।।থিক তখন ই রিয়া আসে।।।।।
সিফুঃআর এতো দেরি করলে কেন??
রিয়াঃclass ছিল একটা।।সন্ধ্যা হয়ে গেছে আমাকে এখন ই যেতে হবে...
সিফুঃএই মাত্র ই ত আসলা।।।এর এখন ই চলে যাবা?
রিয়াঃহুম দেরি হলে আম্মু চিন্তা করবে...আমি তাহলে আসি.....এই বলে রিয়া চলে গেলো....
সিফাত একটু পর খেয়াল করলো.... তারাতারি তে রিয়া তার ডাইরি তাই ভুল এ রেখে গছে।।।।।
সিফাত তখন সেটা নিয়ে বাসায় চলে যায়।।। রাত এ সে ভাবলো ডাইরি টা পরবে না....কিন্তু পরক্ষন এ ই সে ডাইরি টা পড়া সুরু করলো..... 
ডাইরি পরে সে বুঝতে পারলো রিয়া ও তাকে ভালবাসে।।।।
.
তার পরের দিন......
সিফুঃকখন আসছো রিয়া?
রিয়াঃঅনেক খন....
সিফুঃআজ দেরি করে আসার জন্নে আমাকে বকা দিবে না?
রিয়াঃসবসময় ফাইজলামি ভাল লাগে না কিন্তু।।।।আমার mood off.....
সিফুঃকেন কি হইছে?
রিয়াঃকাল থেকে তমার দেয়া ডাইরি টা খুজে পাচ্ছি না..😭😭😭
সিফুঃমন করাপ কর না.....তুমারnext birthday তে আবার অই রকম একটা ডাইরি গিফট করব নি..😂😂
রিয়াঃডাইরির জন্নে মন খারাপ হচ্ছে না...আমার লিখা গুলার জন্নে মন খারাপ হচ্ছে..😭😭
সিফুঃকি লিখা ছিল জানতে পারি আমি??
রিয়াঃ না পারসনাল লিখা আমার.....
সিফুঃবাহ বাহ কি আবেগ😂😂
রিয়াঃথাক তুমি😡😡আমি গেলাম....
ঠিক তখন ই সিফাত রিয়ার দিক এ ডাইরি টা বারিয়ে দেয়।।।।
রিয়াঃতুমি আইটা কই পেলে??
সিফুঃকাল তুমি ভুল এ রেখে গেছিলা।।
রিয়াঃতার মানে তুমি আমার ডাইরির লিখা গুলা পরছো?
সিফুঃকোন সন্ধেহ আছে?
রিয়াঃ😱😱😱😱😱
সিফুঃভালবাসি কোন সন্ধহ আছে💜💜💜
আইটা বলে ই সিফু হাটু গেরে বসে চিৎকার করে বলে ভালবাসি আমি তমায় অনেক ভালবাসি💜💜💜💜💜💜💜💜💜💜💜💜
.
পার্ক এর সমস্ত মানুষ এখন তাদের দেখছে....কেউ কেউ আবার ছবি ও তুলছে.......
তখন ও পরন্ত বিকেল.......রিয়া সিফাতের কাধ এ মাথা রেখে বসে আছে.....আর সিফাত তার কল্পনার জগৎ থেকে সুর এনে গিটার এ ফুটিয়ে তুলছে..........
____________সমাপ্ত___________







0 মন্তব্য(গুলি)
 
Copyright © 2014. আমাদের লেখা - All Rights Reserved
Template Created by Mony pabna